মঙ্গলবার, ১৭ই জুন ২০২৫, ৩রা আষাঢ় ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • গুমের ঘটনা তদন্তে জাতিসংঘের সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সব জেলায় অসহায় মানুষের কল্যাণে হবে সেবামূলক মেলা
  • লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
  • ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের বৈঠক
  • সরকারি কর্মচারীদের ধৈর্য ধরতে বললেন আইন উপদেষ্টা
  • শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল
  • শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
  • ফের আন্দোলনে কর্মচারীরা, সচিবালয়ে গণজমায়েত আজ
  • ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিশ্ববাজারে আজও বেড়েছে জ্বালানি তেলের দাম
  • ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলতে দেওয়া হবে না

পানিশূন্যতায় ভুগছে ফিলিস্তিনি শিশুরা

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
৯ নভেম্বর ২০২৩, ১৭:৪৯

দিন যত যাচ্ছে ফিলিস্তিনের গাজার পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে। খাবার-পানির অভাব এখন এতটাই প্রকট, শিশু-বৃদ্ধরা অসুস্থ হয়ে পড়ছে।

ফিলিস্তিনি মায়েরা বলছেন, তাদের শিশু সন্তানরা পানিশূন্যতায় ভুগছে। খাবারের অভাবের কারণে ওজম কমে যাচ্ছে তাদের।
বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) লাইভ আপডেট প্রোগ্রামে এ তথ্য জানায় কাতারের সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

খবরে বলা হয়, মধ্য গাজার স্কুল ও হাসপাতালে আশ্রয় নেওয়া ফিলিস্তিনি মায়েরা শিশুদের পানিশূন্যতা ও মারাত্মকভাবে কম ওজনের কথা জানিয়েছেন।

ইয়ামেন মোহাম্মদ হাজ্জাজ নামে দেড় বছর বয়সী এক ছেলের মা সংবাদমাধ্যমটিকে জানিয়েছেন, তারা শুজাইয়া পাড়া থেকে আল-নুসিরাত ক্যাম্পে বাস্তুচ্যুত হয়েছিলেন। ফিলিস্তিনের জন্য জাতিসংঘের ত্রাণ ও কর্ম সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউএ) পরিচালিত স্কুলে এখন বসবাস করছেন তারা। ইয়ামেন বলেছেন, তার সন্তান পানিশূন্যতায় ও ডায়রিয়ায় ভুগছে।

আরেক নারী শিশু সন্তান গ্যাস্ট্রোএন্টেরাইটিসে আক্রান্ত হয়েছে। পুষ্টির অভাবের ফলে তার অর্ধেক ওজন কমে গেছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, গত অক্টোবরের মাঝামাঝি থেকে গাজায় ৩৩ হাজার ৫৫১ শিশু ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছে। ভুক্তভোগীদের বেশিভাগই পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশু।

হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের অংশ হিসেবে অবরুদ্ধ গাজাকে একেবারে বন্ধ করে দেয় ইসারয়েল। একই সঙ্গে বন্ধ করে দেওয়া হয় খাবার-পানি-চিকিৎসা সেবাসহ অন্যান্য পরিষেবা। সম্প্রতি ত্রাণবাহী ট্রাকগুলোকে গাজায় প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়। কিন্তু যুদ্ধের তীব্রতার কাছে সাধারণ মানুষের জন্য পাঠানো এ ত্রাণ যথেষ্ট নয়।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর