বুধবার, ১৪ই মে ২০২৫, ৩১শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • গরুর দেশীয় জাত হারানোর বিনিময়ে আধুনিক জাত দরকার নাই
  • এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই
  • চিকিৎসার নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর সরকার
  • ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না
  • ২ জনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর জেল
  • পররাষ্ট্রসচিবসহ ৬ জনের সদস্যপদ স্থগিত করল অফিসার্স ক্লাব
  • চিকিৎসকদের জন্য সুখবর, বেতন বৃদ্ধির প্রস্তাব
  • সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
  • সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথমবার নিজ এলাকায় যাচ্ছেন ড. ইউনূস
  • শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে

শবে বরাত উপলক্ষে ইবিতে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল

রবিউল আলম , ইবি

প্রকাশিত:
২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪, ১১:০২

পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ধর্মতত্ত্ব অনুষদের আয়োজনে কেন্দ্রীয় মসজিদে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।

রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বাদে মাগরিব এ দোয়া মাহফিল শুরু হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন। এশার নামাজের পর শেষ হয় আলোচনা সভাটি।

ধর্মতত্ত্ব অনুষদের ডীন ও অধ্যাপক ড. আ. ব. ম. ছিদ্দিকুর রহমান আশ্রাফীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সহকারী প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক ড. মো: আমজাদ হোসেন।

আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন আল হাদিস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো: ময়নুল হক, আল কুরআন এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো: নাসির উদ্দিন মিঝি, আল হাদিস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. আ. হ. ম নুরুল ইসলাম, আল কুরআন এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. শেখ এ বি এম জাকির হোসেন, আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ড. কাউসার মো: বাকী বিল্লাহ।

এদিকে সন্ধ্যায় ধর্মতত্ত্ব অনুষদের শিক্ষার্থীরা আনন্দ র‌্যালির মাধ্যমে শবে বরাতকে গ্রহণ করে নেন।

 

আলোচনা সভায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, ইসলাম ধর্ম শ্রেষ্ঠ ধর্ম, তার চেয়ে বড় ধর্ম বলা হয় মানব ধর্ম। আমরা মূল্যবোধকে সমৃদ্ধ করি। মুসলিম হিসেবে আমরা একটিভ কিংবা পেসিভ হোক ইবাদতে অংশগ্রহণ করা উচিত। আমরা উম্মতে মুহাম্মদী হিসেবে সব সময় আল্লাহ রাসুলের গুণকীর্তন করি তাহলে তো ক্ষতি নাই। ছোট বেলায় দেখতাম মুসল্লী বেশি ছিল কিন্তু এখন দেখি শুক্রবারে। কেন? আমরা কি শুধু শুক্রবারেই নামাজ পড়ব? এই যে আজকে এতগুলো মানুষ সমবেত হয়েছি। প্রতিনিয়ত আমরা যদি গুণকীর্তন করি তাহলে তিনি তো খুশি হবেন। সর্বোপরি বলব, মুসলমান হিসেবে আল্লাহকে আমরা শয়নেস্বপনে স্মরণে রাখি, এটাই মানব কল্যাণে মানুষ হিসেবে নিয়োজিত করতে পারব।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর