বৃহঃস্পতিবার, ১৫ই মে ২০২৫, ৩১শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • বৃহস্পতিবার ভারতের রাষ্ট্রপতির কাছে পরিচয়পত্র পেশ করছেন রিয়াজ হামিদুল্লাহ
  • মিশর যেতে হলে এখন থেকে শর্ত মানতে হবে বাংলাদেশীদের
  • জলাবদ্ধতা নিরসনে চট্টগ্রামকে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে হবে
  • প্রধান উপদেষ্টাকে ডি-লিট ডিগ্রি দিলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
  • শান্তিরক্ষা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
  • রাশিয়া বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অংশীদার
  • অনলাইনে আ.লীগের সব প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি
  • চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের অর্থনীতির হৃদপিণ্ড
  • সম্পদের তথ্য গোপন মামলায় জোবাইদা রহমানের জামিন
  • চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রত্যাহারের দাবি ইবি শিক্ষক সমিতির

সর্বজনীন পেনশনের বহির্ভূত শিক্ষকরা

রবিউল আলম , ইবি

প্রকাশিত:
২৫ মার্চ ২০২৪, ১৭:৩৭

সম্প্রতি এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা সর্বজনীন পেনশনে অন্তর্ভুক্ত হবে না মর্মে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেন বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়। এ নীতিমালকে প্রত্যাখ্যান করে প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শিক্ষক সমিতি।

শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মামুনুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে ইবি শিক্ষক সমাজের পক্ষে এ দাবি জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নেতারা।

বিবৃতিতে তারা বলেন, গত ১৩ মার্চ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারিকৃত একটি বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপনে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় তথা বাংলাদেশের সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকসমাজ যারপরনাই হতাশ ও সংক্ষুব্ধ। সর্বজনীন নাম দেয়া পেনশন স্কিম সর্বজনীন না করে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য এরূপ বিশেষ বৈষম্যমূলক পেনশন ব্যবস্থা চালু করার তীব্র বিরোধিতা করছে ইবি শিক্ষক সমিতি।

তারা আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার যাত্রাপথে জাতির মেধাবী সন্তান হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকমণ্ডলী যখন নিষ্ঠাবান রয়েছেন তখন গত ১৩ মার্চ অর্থমন্ত্রণালয় কর্তৃক বৈষম্যমূলক পেনশন বিষয়ক প্রজ্ঞাপন জারি আমাদের হতাশ করেছে। ইবি শিক্ষক সমিতি মনে করে ২০৪১ সাল অবধি উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির জন্যই এ ধরনের একপেশে নীতি অনুসরণ করা হয়েছে। এটি বাস্তবায়িত হলে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগন ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবে এবং এ পেশা থেকে মেধাবীরা মুখ ফিরিয়ে নেবে। সর্বোপরি, ঘোষিত প্রজ্ঞাপন শিক্ষকসমাজের জন্য অবমাননাকর।

অতএব, ইবি শিক্ষক সমিতি বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপনটি তীব্রভাবে প্রত্যাখান করছে এবং অনতিবিলম্বে তা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর