বৃহঃস্পতিবার, ১৫ই মে ২০২৫, ৩১শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • বৃহস্পতিবার ভারতের রাষ্ট্রপতির কাছে পরিচয়পত্র পেশ করছেন রিয়াজ হামিদুল্লাহ
  • মিশর যেতে হলে এখন থেকে শর্ত মানতে হবে বাংলাদেশীদের
  • জলাবদ্ধতা নিরসনে চট্টগ্রামকে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে হবে
  • প্রধান উপদেষ্টাকে ডি-লিট ডিগ্রি দিলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
  • শান্তিরক্ষা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
  • রাশিয়া বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অংশীদার
  • অনলাইনে আ.লীগের সব প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি
  • চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের অর্থনীতির হৃদপিণ্ড
  • সম্পদের তথ্য গোপন মামলায় জোবাইদা রহমানের জামিন
  • চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

মাভাবিপ্রবিতে দোল পূর্ণিমা উদযাপিত

বিজয় সরকার ,মাভাবিপ্রবি

প্রকাশিত:
২৭ মার্চ ২০২৪, ১২:১৬

টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (মাভাবিপ্রবি)তে সনাতন ধর্মাবলাম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব দোল পূর্ণিমা উদযাপিত হয়েছে।

ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে হোলি উৎসব উৎসবটি পালন করেছেন সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থীরা হোলি খেলায় মেতে ওঠেন। দিনটি উপলক্ষ্যে আবিরের রঙে রঙিন হয়ে উঠেছিল প্রাঙ্গণ। সনাতন ধর্মাবলাম্বী শিক্ষার্থীরা জানান, এই দিনে শ্রী কৃষ্ণ বেত্রাসুর নামে এক অত্যাচারি অসুরকে হত্যা করে তার রক্তে হোলি খেলেছিলেন। আবার ফাল্গুনী পূর্ণিমা তিথির এই দিনে শ্রী কৃষ্ণ আবির ও গুলাল নিয়ে তার সখী রাধা ও তেত্রিশ হাজার গোপীর সঙ্গে রঙ ছোড়াছুড়ির খেলায় মেতেছিলেন। এজন্য হিন্দু ধর্মাবলাম্বীরা বহু আগে থেকেই দোলযাত্রা বা হোলি উৎসব পালন করে আসছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ইএসআরএম বিভাগের শিক্ষার্থী সৈকত মন্ডল জানান, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব হলো দোল পূর্ণিমা বা হোলি উৎসব। উৎসবটি দোলযাত্রা নামেও পরিচিত। দোলযাত্রা ও গৌর পূর্ণিমা উপলক্ষে  ১১ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মন্দির প্রাঙ্গণে প্রথম বারের মতো সম্পূর্ণ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে হোলি উৎসব পালন করা হয়। আয়োজিত এই হোলি উৎসবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সনাতনী শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে। হোলি উৎসব সবার জীবনে নিয়ে আসুক অনাবিল আনন্দ।

উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় মন্দির না থাকায় অতীতে ক্যাফেটেরিয়া প্রাঙ্গনে উৎসবটি উদযাপিত হতো। তাই কেন্দ্রীয় মন্দির নির্মানের দাবিও জানান তারা। এবছর গোপালবাড়ি মন্দিরে তারা হোলি উৎসব পালন করেন।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর