শনিবার, ১৭ই মে ২০২৫, ২রা জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • সাংবাদিকদের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড দেওয়া হবে শিগগিরই
  • নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক পুলিশ
  • গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারকে পুর্নবাসন অধ্যাদেশ
  • গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার
  • প্রবাসীদের ভোটার হতে দিতে হবে চার তথ্য
  • ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০০১ মামলা
  • ১২ লাখ শ্রমিকের ভাগ্য নির্ধারণ আজ
  • ভয়াবহ বায়ুদূষণে পঞ্চম ঢাকা
  • রাত ৮টার পর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ বন্ধ হচ্ছে
  • ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে সড়কে অবস্থান

নির্মাতাদের আমাকে দেখার নজর বদলেছে : লারা দত্ত

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
১৮ মে ২০২৪, ১৭:১৬

সাবেক বিশ্বসুন্দরী লারা দত্ত দীর্ঘ অভিনয় ক্যারিয়ার পার করে এখনও দারুন ব্যস্ত আর আকর্ষণীয়। তিনি ওটিটি প্ল্যাটফর্মে একের পর এক দারুণ সব প্রকল্পে দেখা দিচ্ছেন। এবার ‘রণনীতি : বালাকোট অ্যান্ড বিয়ন্ড’ নামের একটি ওয়েব সিরিজের কল্যাণে আবারও চর্চায় বয়সের কাছে হার না মানা এই বলিউড ডিভা। ভিন্ন ভিন্ন প্রকল্পে লারাকে ভিন্ন চরিত্রে দেখা যাচ্ছে। তাই নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে যথেষ্ট খুশি লারা।


ভারতীয় গণমাধ্যম থেকে জানা গেছে, অভিনেত্রী হিসেবে এখন নিজেকে নিয়ে পরীক্ষা - নিরীক্ষা করার সুযোগ পাচ্ছেন লারা দত্ত। এর আগে বড় পর্দায় শুধু গ্ল্যামার গার্ল হিসেবেই দেখা যেতো তাকে। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, আমার মনে হয়, এর পেছনে দুটি কারণ আছে। প্রথমত, আমার বয়স আমাকে স্বাধীনতা দিয়েছে। আমার বয়স যতো বেড়েছে, আমি ততোই নিরীক্ষাধর্মী কাজ করতে আগ্রহী হয়ে উঠেছি।


এই অভিনেত্রী আরও বলেন, শুধু গ্ল্যামারাস চরিত্রে অভিনয় করা বা এক ধরনের চরিত্রে অভিনয় করার প্রক্রিয়া থেকে আমি অবশেষে বের হতে পেরেছি। এখন নির্মাতাদের আমাকে দেখার নজর বদলেছে। দ্বিতীয়ত, ওটিটি আসার সঙ্গে এই বদলের সম্পর্ক আছে। এখন চলচ্চিত্র নির্মাণের সব ক্ষেত্রে মেয়েদের দাপট বেড়েছে। অভিনেত্রীদের জন্য এখন শক্তিশালী চরিত্র লেখা হচ্ছে। চলচ্চিত্র বা সিরিজের মূল চরিত্রের অভিনেত্রীকে ২০-৩০ বছরের হতে হবে, এর কোনো মানে নেই। যেকোনো বয়সী অভিনেত্রীরা এখন মূল চরিত্রে অভিনয় করতে পারেন।


জানা গেছে, জিও সিনেমার ‘রণনীতি : বালাকোট অ্যান্ড বিয়ন্ড’ সিরিজ প্রসঙ্গে লারা বলেছেন, আমার বাবা সামরিক বাহিনীতে ছিলেন। আমার বাবা ভারতের হয়ে তিনটি যুদ্ধে লড়েছেন। আমার বোন কারগিল যুদ্ধে শামিল হয়েছিলেন। প্রকল্পটি নির্বাচনের এটিই মূল প্রেরণা। যুদ্ধের সময় সামরিক বাহিনীর সদস্যের পরিবারের মানুষদের কী অবস্থার মধ্যে দিন কাটে, তা আমি ভালোই অনুভব করতে পারি। এই সিরিজের অংশ হওয়া আমার জন্য খুব জরুরি ছিল। এর কাহিনি শুনে মনে হয়েছিল, যথেষ্ট গবেষণা করে সিরিজটির গল্প লেখা হয়েছে। এর গল্প আমাকে দারুণভাবে প্রভাবিত করেছে। তাই প্রস্তাব পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সিরিজটি করতে রাজি হয়ে যাই।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর