সোমবার, ১৯শে মে ২০২৫, ৫ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • এবার শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধারের বাজেট, দ্বায়িত্বজ্ঞানহীন নয়
  • ভারতের সঙ্গে আমাদের যে ব্যবসা, তাতে ভারতের পাল্লাই ভারী
  • শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ২৫ মে
  • সাম্য হত্যার তদন্ত ডিবির কাছে হস্তান্তরের আশ্বাস স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
  • জাতীয় সনদের দিকে দ্রুত অগ্রসর হতে চায় ঐকমত্য কমিশন
  • সোমবার নগর ভবন ‘ব্লকেডে’র ডাক ইশরাক সমর্থকদের
  • নগর ভবনের গেটে তালা, উপদেষ্টা আসিফের পদত্যাগ দাবি
  • বিদেশি নাগরিকত্ব থাকার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করলেন ড. খলিলুর
  • সেবা দিয়ে জনগণের মন জয় করতে হবে
  • শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধানে টিম গঠন দুদকের

পশ্চিমবঙ্গের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য মারা গেছেন

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
৮ আগষ্ট ২০২৪, ১৩:৪১

পশ্চিমবঙ্গের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) সকালে পরিবারের পক্ষ থেকে তার মৃত্যুর খবর জানানো হয়েছে। সিপিএমের বর্ষীয়ান এ নেতার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। পশ্চিমবঙ্গের ৩৪ বছরের বাম শাসনামলে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য ছিলেন শেষ বাম মুখ্যমন্ত্রী।

তার সন্তান সুচেতন জানিয়েছেন, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য বৃহস্পতিবার প্রাতঃরাশ খাচ্ছিলেন। সেই সময় তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পাম অ্যাভিনিউয়ের বাসভবনেই তিনি মারা যান।

বেশ কিছুদিন ধরে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন। গত কয়েক বছর তিনি ঘরবন্দী ছিলেন। বেশ কয়েকবার হাসপাতালেও ভর্তি হতে হয়েছে। এর আগে তিনি কোভিডেও আক্রান্ত হয়েছিলেন।

জ্যোতি বসুর পরে মুখ্যমন্ত্রী হন বুদ্ধদেব। তিনিই উদ্যোগ নিয়ে রাজ্যে শিল্পায়নের জন্য টাটাদের সিঙ্গুরে নিয়ে এসেছিলেন। শিল্পপতিরা যাতে রাজ্যে বিনিয়োগ করেন, তার চেষ্টা করেছেন। তার মুখ্যমন্ত্রিত্বের সময়ে সিঙ্গুর ও নন্দীগ্রাম আন্দোলন তীব্র হয়ে ওঠে। বামশাসনের অবসান ঘটে।

ছাত্রনেতা থেকে রাজ্যের মন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। তিনি ছিলেন সংস্কৃতিমনস্ক মানুষ, সুলেখক এবং স্বাধীনচেতা। ২০২২ সালে তিনি পদ্মভূষণ প্রত্যাখ্যান করেন।

দেহ দান করা হবে

পশ্চিমবঙ্গ সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক মহম্মদ সেলিম জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার সকালে তার দেহ বাড়িতে রাখা হবে আত্মীয়-বন্ধুদের শ্রদ্ধা জানাবার জন্য। শুক্রবার সকালে তা আলিমুদ্দিন স্ট্রিটের দলীয় অফিসে আনা হবে। সেখান থেকে শুরু হবে শেষ যাত্রা। সেলিম জানিয়েছেন, বুদ্ধবাবু দেহদান করে গিয়েছিলেন। সেইমতো এসএসকেএম হাসপাতালে দেহ দান করা হবে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর