বৃহঃস্পতিবার, ১৫ই মে ২০২৫, ৩১শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • বৃহস্পতিবার ভারতের রাষ্ট্রপতির কাছে পরিচয়পত্র পেশ করছেন রিয়াজ হামিদুল্লাহ
  • মিশর যেতে হলে এখন থেকে শর্ত মানতে হবে বাংলাদেশীদের
  • জলাবদ্ধতা নিরসনে চট্টগ্রামকে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে হবে
  • প্রধান উপদেষ্টাকে ডি-লিট ডিগ্রি দিলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
  • শান্তিরক্ষা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
  • রাশিয়া বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অংশীদার
  • অনলাইনে আ.লীগের সব প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি
  • চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের অর্থনীতির হৃদপিণ্ড
  • সম্পদের তথ্য গোপন মামলায় জোবাইদা রহমানের জামিন
  • চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

এনআইডি সংশোধন, এসএমএসে সাড়া না দিলে আবেদন বাতিল করবে ইসি

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
৭ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:৫০

নির্বাচন কমিশন (ইসি) এসএমএসে সাড়া না দিলে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংশোধনের আবেদন বাতিল করে দেবে। এক্ষেত্রে পরপর তিনবার এসএমএসের মাধ্যমে শুনানিতে ডাকা হতে পারে এনআইডি সংশোধন আবেদনকারীকে। ইসির এনআইডি সেবা সহজকীকরণ সংক্রান্ত কমিটির সভায় এমন সিদ্ধান্ত হয়েছে।

এর কমিটি প্রধান নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ ইতোমধ্যে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে পরিচালককে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, মাঠপর্যায়ে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের অনিষ্পন্ন আবেদনগুলো [বিশেষ করে (গ) ও (খ) ক্যাটাগরি] নিস্পত্তির জন্য অধিক সংখ্যক কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিয়ে এবং রোল (ক্ষমতা) দিয়ে একটি ক্রাশ প্রোগ্রাম শুরু করতে হবে। একইসঙ্গে অন্যান্য ক্যাটাগরির অনিষ্পন্ন আবেদনও নিষ্পন্ন করার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এজন্য জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন আবেদনসমূহ নিষ্পত্তিতে অনুসরণ করতে হবে টাইম বাউন্ড স্ট্রাকচার। এছাড়া সময়ভিত্তিক সাড়া দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। আবেদনকারী সাড়া না দিলে ধারাবহিকভাবে তিন বার বার্তা দিয়ে আবেদন চূড়ান্ত নিষ্পত্তি বা প্রয়োজনে বাতিল করতে হবে।

জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) মহাপরিচালক এএসএম হুমায়ুন কবীর বলেন, ঝুলে থাকা পৌনে চার লাখ সংশোধন আবেদন তিনমাসে নিষ্পত্তি করার চেষ্টা করব। যাতে দুর্নীতি করার সুযোগটাই কমে আসে। আমাদের একটা বড় সমস্যা হচ্ছে আমরা আবেদনগুলো নিষ্পত্তি করতে পারিনি। কমিশনের অনুমতি নিয়ে লোকবল কম নিয়ে হলেও ৫ থেকে ১০ দিনে বা এক মাসে হাজার হাজার আবেদন নিষ্পত্তি করতে পারব না। খুব শিগগিরই দেখতে পাবেন আমরা একটা ক্রাশ প্রোগ্রামের পরিকল্পনা করেছি। আগামী তিন মাসের মধ্যে এটা উল্লেখযোগ্য উন্নতি দেখতে পাবেন। অতিরিক্ত লোকবল নেওয়ার উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে। আমরা আশা করছি, এ সময়ের মধ্যে তিন লাখ ৭৮ হাজার আবেদনই নিষ্পত্তির চেষ্টা করব।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর