বুধবার, ৩০শে এপ্রিল ২০২৫, ১৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঘর বিতরণ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ঢাকার বাতাস আজ খুব অস্বাস্থ্যকর
  • স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়
  • মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
  • কোম্পানির মুনাফার জায়গা গোখাদ্য হতে পারে না
  • রাখাইনে ‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
  • যুদ্ধাবস্থায় আছি, পুলিশকে সজাগ থাকতে হবে
  • গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল
  • এলজিইডির ৩৬টি কার্যালয়ে দুদকের অভিযান চলছে
  • রাজনৈতিক নেতাদের সমর্থন ছাড়া কিছুই বাস্তবায়ন হবে না

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলার তদন্ত শেষ

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
২৩ মার্চ ২০২৫, ১৬:২৯

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ঢাকার আশুলিয়ায় হত্যার পর ৬ লাশ পোড়ানোর ঘটনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়েরকৃত মামলার তদন্ত শেষ হয়েছে। জুলাই-আগস্টের গণহত্যার বিচারের জন্য পুনর্গঠিত ট্রাইব্যুনালের এটিই প্রথম মামলা, যার তদন্ত সম্পন্ন হলো। 

রোববার (২৩ মার্চ) দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা জানান চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় আশুলিয়ায় ছয়জনের মরদেহ পুড়িয়ে ফেলার ঘটনায় হওয়া এ মামলায় গত ২৪ ডিসেম্বর সাবেক সংসদ সদস্য সাইফুল ইসলাম ও চার পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে ট্রাইব্যুনাল।

প্রসিকিউশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ পরোয়ানা জারি করেন। সেইসঙ্গে এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানির জন্য গত ২৬ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়।

প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। শুনানি শেষে তাজুল ইসলাম বলেন, ৫ আগস্ট ৬ শিক্ষার্থীকে গুলি করে হত্যার পর পরিকল্পিতভাবে লাশ পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। 

লাশ পুড়িয়ে ফেলার ঘটনায় গত ১১ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দুটি অভিযোগ করা হয়। দুটি অভিযোগই অভিন্ন হওয়ায় একটি মামলা হয়। এ মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানাপ্রাপ্ত স্থানীয় সাবেক এমপি সাইফুল ইসলাম  পলাতক থাকলেও ঢাকা জেলার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মো. আব্দুল্লাহিল কাফী, ঢাকা জেলা পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত সুপার (সাভার সার্কেল) মো. শাহিদুল ইসলাম, তৎকালীন ওসি এ এফ এম সায়েদ, ডিবি পরিদর্শক মো. আরাফাত হোসেন, এসআই মালেক এবং কনস্টেবল মুকুলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর