শুক্রবার, ১৩ই জুন ২০২৫, ২৯শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • শোক জানিয়ে নরেন্দ্র মোদীকে বার্তা ড. ইউনূসের
  • দুর্গত এলাকায় খাদ্যসংকট নিরসনে বরাদ্দ বৃদ্ধি করেছে সরকার
  • ‘বিদেশে সম্পদ পাচারে অভিযুক্ত ধনকুবেরদের সঙ্গে ‘সমঝোতার’ কথা ভাবছে বাংলাদেশ’
  • বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
  • মে মাসে ৫৯৭ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬১৪
  • তারেক রহমান চাইলেই দেশে আসতে পারেন
  • প্রধান উপদেষ্টা আজ কিংস চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করবেন
  • পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা নিয়ে যা জানালেন প্রেস সচিব
  • পাচারকৃত অর্থ পুনরুদ্ধারে বাংলাদেশের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করল যুক্তরাজ্য
  • ঢাকার বাতাস আজ ‘সহনীয়’

ইইউ’র ‘নিরাপদ দেশ’ তালিকায় বাংলাদেশ

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
১৭ এপ্রিল ২০২৫, ১৩:২৪

ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) নতুন করে সাতটি দেশকে ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে, যার মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশও। ফলে ইউরোপে এসব দেশের নাগরিকদের রাজনৈতিক আশ্রয় পাওয়ার প্রক্রিয়া আরও কঠিন হয়ে উঠবে। একই সঙ্গে এসব দেশের আশ্রয়প্রার্থীদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে আগের চেয়ে সহজ ও দ্রুততর পদ্ধতিতে।

বুধবার (১৬ এপ্রিল) ইউরোপীয় ইউনিয়নের পক্ষ থেকে যে সাতটি দেশের নাম ঘোষণা করা হয়েছে, সেগুলো হলো—বাংলাদেশ, ভারত, মিশর, কলম্বিয়া, কসোভো, মরক্কো ও টিউনিশিয়া। খবর বিবিসির।

ইইউ’র অভিবাসন কমিশনার ম্যাগনাস ব্রুনার বলেন, 'বিভিন্ন সদস্য দেশে আশ্রয় আবেদন প্রক্রিয়া জটিল হয়ে উঠেছে। এ অবস্থায় দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য যেকোনো প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আমরা প্রস্তুত।' তিনি আরও জানান, এই পদক্ষেপ ইউরোপের অভ্যন্তরে অবৈধ অভিবাসন প্রবাহ কমানোর অংশ হিসেবে নেওয়া হয়েছে।

অন্যদিকে, ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাত্তেও পিয়ান্তেদোসি এই সিদ্ধান্তকে ইতালির সরকারের বড় সাফল্য বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, 'আমরা দীর্ঘদিন ধরে ইউরোপীয় অভিবাসন নীতিতে পরিবর্তন আনার পক্ষে ছিলাম। আজকের এই ঘোষণা আমাদের সেই প্রচেষ্টার একটি উল্লেখযোগ্য ফলাফল।'

এই ঘোষণার ফলে ইউরোপে রাজনৈতিক আশ্রয়ের প্রত্যাশায় থাকা বাংলাদেশি ও অন্যান্য তালিকাভুক্ত দেশের নাগরিকদের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে। আশ্রয়ের আবেদন করলে এখন তাদের প্রমাণ করতে হবে যে তারা সত্যিকার অর্থেই নির্যাতনের মুখে পড়ে দেশ ছেড়েছেন—যা আগের তুলনায় অনেক বেশি কঠিন ও জটিল হবে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর