সোমবার, ৯ই জুন ২০২৫, ২৬শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ওয়ারেন্ট না থাকায় আবদুল হামিদকে গ্রেপ্তার করা হয়নি
  • কেন এপ্রিলেই নির্বাচন, ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব 
  • আজ থেকে যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
  • প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ
  • মধ্যরাতে দেশে ফিরলেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
  • ৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস
  • ডিসিপ্লিন মানলেই নিয়ন্ত্রণে থাকবে যানজট-আইনশৃঙ্খলা
  • দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম
  • তেলের দাম কমানো হয়েছে, বাসে বাড়তি ভাড়া নিলেই ব্যবস্থা
  • বিচারপতি অপসারণের ক্ষমতা পেল সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল

আসছে নতুন নোট, নকশায় থাকছে জুলাই অভ্যুত্থানের গ্রাফিতি

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৩৬

কোরবানির ঈদের আগেই নতুন নকশার নোট বাজারে ছাড়বে বাংলাদেশ ব্যাংক। দুই টাকা থেকে শুরু করে এক হাজার টাকার নতুন নোটে থাকবে জুলাই অভ্যুত্থানের গ্রাফিতির পাশাপাশি দেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির নির্দশন। এরই মধ্যে সব নোটের ডিজাইন ঠিক হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেছেন, নতুন নকশার নোট ছাপাতে কমপক্ষে এক থেকে দেড় বছর সময় লাগে। তবে, গ্রাহকদের চাহিদা মাথায় রেখে কোরবানি ঈদের আগেই নতুন নোট ছাড়া হবে।

তিনি জানান, নতুন ৯ ধরনের নোট ছাপানো হলেও সবগুলো এখনই পাওয়া যাবে না।

এদিকে চাহিদা থাকলেও বঙ্গবন্ধুর ছবিযুক্ত নোট গ্রাহকদের দিতে পারছে না ব্যাংকগুলো। ফলে খোলাবাজার থেকে ছেঁড়াফাটা নোট পরিবর্তন করতে গিয়ে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছেন গ্রাহকেরা। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের ৯ মাস হলেও এখনও বাজারে আসেনি নতুন নকশার নোট। টাকায় বঙ্গবন্ধুর ছবি থাকায়, গেল ঈদুল ফিতরে ছাড়া হয়নি নতুন নোট। ফলে চাহিদা বাড়ে খোলাবাজারে।

নতুন নোটের সংকটে গ্রাহকের হাতে বেড়েছে ছেঁড়াফাটা নোটের সংখ্যা। ফলে অনেকেই পুরোনো কিংবা ছেঁড়াফাটা নোট পরিবর্তন করছেন রাজধানীর গুলিস্তান ও মতিঝিল এলাকায়। বাড়তি টাকায় এসব নোট পরিবর্তন করতে গিয়ে আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে গ্রাহকদের।

এদিকে, ব্যাংকগুলোতে ছেঁড়াফাটা নোট পরিবর্তন করতে গ্রাহকদের অনেক নিয়ম-নীতির মধ্যে পড়তে হচ্ছে।  ভল্টে বঙ্গবন্ধুর ছবিযুক্ত নোট থাকলেও, বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী গ্রাহকদের তা দিতে পারছে না ব্যাংকগুলো।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী বলছে: গত ডিসেম্বর পর্যন্ত বাজারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ইস্যুকৃত নোট ছিল ৩ লাখ ১ হাজার ৭৭৪ কোটি টাকার।  প্রতি বছর বিভিন্ন মূল্যমানের ১৫০ কোটি পিস নতুন টাকার চাহিদা থাকলেও, টাকশাল ছাপাতে পারে ১২০ কোটি পিস।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর