বৃহঃস্পতিবার, ১লা মে ২০২৫, ১৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
  • যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ
  • সরকারের প্রচেষ্টা হচ্ছে মানবাধিকার ও শ্রমিক অধিকার সমুন্নত রাখা
  • সেনাবাহিনীর দক্ষতা ও স্বচ্ছতার প্রশংসা করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঘর বিতরণ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরাও উচ্চতর গ্রেড পাবেন
  • ঢাকার বাতাস আজ খুব অস্বাস্থ্যকর
  • স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়

ভারতের অর্থনীতি বিশ্বে পঞ্চম বৃহত্তম, তবে মাথাপিছু আয়ে বেশ পিছিয়ে

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৬:৪৯

ভারত বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ—অর্জনের দিক থেকে বিষয়টি চিত্তাকর্ষক হলেও মাথাপিছু আয়ের দিক থেকে আরও উন্নতি করতে হবে ভারতকে। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার সাবেক গভর্নর সি রঙ্গরাজন শনিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) এ কথা বলেছেন।

উচ্চশিক্ষাবিষয়ক ফাউন্ডেশন আইসিএফএআইয়ের ত্রয়োদশ সমাবর্তনে রঙ্গরাজন বলেন, কোভিড-১৯ ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর ভারতের উচিত হবে উন্নয়নের সুস্পষ্ট রূপরেখা প্রণয়ন করা। সে ক্ষেত্রে প্রথম ও প্রধান কাজ হবে প্রবৃদ্ধির হার বৃদ্ধি করা। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার। ভারত এখন বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি, এ প্রসঙ্গে রঙ্গরাজন বলেন, অর্জন হিসেবে এটি চিত্তাকর্ষক। কিন্তু ২০২০ সালে মাথাপিছু আয়ের দিক থেকে ভারতের অবস্থান ছিল ১৯৭টি দেশের মধ্যে ১৪২তম। এতেই বোঝা যায়, ভারতকে ঠিক কতটা দূর যেতে হবে।

মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির জন্য প্রবৃদ্ধির হার বাড়ানো ছাড়া ভারতের সামনে আর বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন রঙ্গরাজন।

এ বাস্তবতায় আগামী দুই দশক ভারত নিরবচ্ছিন্নভাবে প্রতিবছর ৭ শতাংশ বা তার চেয়ে বেশি হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করলে দেশটির অর্থনীতিতে বড় ধরনের পরিবর্তন আসবে। তখন ভারত উন্নত দেশ হওয়ার কাছাকাছি চলে যাবে।

নতুন যেসব প্রযুক্তি আসছে, ভারতকে সেগুলো গ্রহণ এবং শ্রমশক্তিকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। যদিও সে কারণে শ্রমিকের প্রয়োজনীয়তা কমে আসতে পারে বলে মনে করেন রঙ্গরাজন। শ্রমিকের প্রয়োজনীয়তা হ্রাসের পরিপ্রেক্ষিতে রঙ্গরাজন বলেন, তখন প্রবৃদ্ধির হার বাড়িয়ে কর্মসংস্থানের চাহিদা মেটাতে হবে। আবার প্রবৃদ্ধি ছাড়া কর্মসংস্থানের প্রবৃদ্ধি টেকসই হবে না। সে কারণে ভারতকে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধির দিকে নজর দিতে হবে।

আরবিআইয়ের সাবেক গভর্নর বলেন, উন্নয়ন কৌশল অবশ্যই বহুমুখী হতে হবে। দেশের শক্তিশালী রপ্তানি খাতের সঙ্গে উৎপাদন খাত প্রয়োজন হবে, সমতা ছাড়া প্রবৃদ্ধিও টেকসই হবে না।

ভারতের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান এম জগদিশ কুমার সমাবর্তনের প্রধান অতিথি ছিলেন।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর